• ঢাকা
  • |
  • সোমবার ১৮ই কার্তিক ১৪৩২ ভোর ০৫:১৬:১৪ (03-Nov-2025)
  • - ৩৩° সে:
সংবাদ ছবি

শ্রীপুরে বিনাধান ২২ এবং ব্রি ধান ১০৩ এর মাঠ দিবস অনুষ্ঠিত

গাজীপুরের (শ্রীপুর) প্রতিনিধি : গাজীপুরের শ্রীপুর উপজেলার তেলিহাটী ইউনিয়নের টেংরা গ্রামে বাংলাদেশ পরমাণু কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট (বিনা) উদ্ভাবিত  বিনাধান-২২ ও ব্রি ধান-১০৩ জাত সমুহের পারফমেন্স  সম্পর্কিত তথ্যের অধিক প্রচার,প্রসার,সম্প্রসারণের লক্ষ্যে মাঠ দিবস অনুষ্ঠিত হয়েছে।সহকারী বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা আমেনা বেগমের সঞ্চালনায় গাজীপুর কৃষি সম্প্রসারণের উপপরিচালক কৃষিবিদ রফিকুল ইসলামের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ পরমাণু কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট (বিনা) (ময়মনসিংহ) এর মহাপরিচালক  ড.শরিফুল হক ভূঞা।  বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিনা'র গবেষণা কার্যক্রম শক্তিশালীকরণ উপ প্রকল্প পরিচালক  ড.মোহাম্মদ  আশিকুর রহমান,বিনা'র আঞ্চলিক গবেষণা কেন্দ্রে গাজীপুর ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ড.আসাদ উল্লাহ, শ্রীপুর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ সুমাইয়া সুলতানা, উপজেলা অতিরিক্ত কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ লুৎফুন নাহার।উপজেলার উপসহকারী কৃষি অফিসার মো. সারোয়ার হোসাইন সহ স্থানীয় নেত্রীবৃন্দ এবং এলাকার কৃষকবৃন্দ।আলোচনায় বক্তারা বলেন, বিনা উদ্ভাবিত এ দুই জাতের ধান উৎপাদনে ফলন বেশি, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা শক্তিশালী এবং স্বল্প সময়ে চাষ করা যায়। ফলে কৃষকের খরচ কমে এবং লাভ বাড়ে।বিনা ধান -২২ (১০৫ - ১১০দিন) জীবন কালে প্রতি বিঘা তে ২০ -২২ মন ফলন হতে পারে। ব্রিধান -১০৩ (১২৫-১৩০ দিন) জীবন কালে প্রতি বিঘাতে ২০-২১ মন ফলন হতে পারে। বিনাধান ২২ কর্তন করে বোরধান আবাদের আগে অতিরিক্ত ফসল হিসেবে সরিষা চাষ করার প্রর্যাপ্ত সময় পাওয়া যায়।শেষে কৃষকরা মাঠে উৎপাদিত বিনা ১০৩ ও বিনা ২২ জাতের ধান প্রদর্শন করেন এবং এর ফলন নিয়ে সন্তোষ প্রকাশ করেন।কৃষক মো. দেলোয়ার হোসেন লিটন বলেন, বিনা ১০৩ ও বিনা ২২ ধানের ফলন খুবই ভালো।